ধর্ষকদের গুলি করে মারা হোক ধর্ষণের স্থানেই: কঙ্গনা - News Daily Bangladesh-Latest Online Popular Bangla Newspaper

Breaking

Home Top Ad

Responsive Ads Here

Post Top Ad

Responsive Ads Here

Thursday, October 1, 2020

ধর্ষকদের গুলি করে মারা হোক ধর্ষণের স্থানেই: কঙ্গনা


পুরো ভারত হাথরস কাণ্ডে ফুঁসছে। সর্বত্র অভিযুক্তদের কড়া শাস্তির দাবি উঠছে আইনি পথে। অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউত কিন্তু সে সবে না গিয়ে, অভিযুক্তদের সরাসরি এনকাউন্টার করে মেরে ফেলার দাবি জানালেন। উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের কাছে গত বছর হায়দরাবাদে ঘটে যাওয়া পশু চিকিৎসক ধর্ষণকাণ্ডের তুলনা টেনে এই আর্জি জানিয়েছেন তিনি।





পুলিশের গুলিতে হায়দরাবাদ ধর্ষণকাণ্ডে অভিযুক্তদের ঘটনা নিয়ে সেইসময় কম বিতর্ক হয়নি। তাদের গুলি করা হয় অভিযুক্তরা পালানোর চেষ্টা করায় বলে সেখানকার পুলিশ সেইসময় দাবি করে। অনেকের দাবি যদিও ছিল, অভিযুক্তদের ভুয়া এনকাউন্টারে মেরে ফেলা হয়েছে। কঙ্গনা সেই প্রসঙ্গ টেনেই বুধবার নিজের টুইটার হ্যান্ডলে লেখেন, ‘‘যোগী আদিত্যনাথজির ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে আমার। প্রিয়াঙ্কা রেড্ডিকে তার ধর্ষকরা যেখানে ধর্ষণ করেছিল এবং জীবন্ত জ্বালিয়ে দিয়েছিল, সেখানেই যেন তাদের গুলি করে মারা হয়। এ ক্ষেত্রেও সেরকমই সংবেদনশীল, স্বতঃস্ফূর্ত এবং আবেগতাড়িত বিচার চাই আমরা।





কঙ্গনা মঙ্গলবারও টুইটারে একই দাবি তুলেছিলেন। অভিযুক্তদের প্রকাশ্যে গুলি করে মারার দাবি তুলে তিনি লেখেন, ‘প্রকাশ্যে গুলি করে ধর্ষকগুলোকে মারা হোক। ধর্ষণের ঘটনা প্রতি বছর যেভাবে উত্তরোত্তর বেড়ে চলেছে, তার সমাধান আর কীইবা হতে পারে? দেশের জন্য আজকের দিনটি অত্যন্ত দুঃখের এবং লজ্জার। এ আমাদেরই লজ্জা। দেশের মেয়েদের আমাদের জন্যই এই হার।





উত্তরপ্রদেশের হাথরসে ১৯ বছরের এক দলিত তরুণীকে গত ১৪ সেপ্টেম্বর চার যুবক গণধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। অকথ্য অত্যাচার চালানো হয় তার উপর। তাকে ক্ষত বিক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার পর ওই নির্যাতিতা ১৪ দিন মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছিলেন। মঙ্গলবার দিল্লির সফদরজং হাসপাতালে শেষ মেশ তার লড়াই থেমে যায়।





আরও পড়ুনঃ বলিউডে নায়িকারাই শুধু মাদকাসক্ত, নায়কেরা কি ধোয়া তুলসি পাতা?





যোগী আদিত্যনাথের সরকার পুরো ঘটনায় উত্তরপ্রদেশের আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে নতুন করে সমালোচনার মুখে পড়েছে।


1 comment:

Post Bottom Ad

Responsive Ads Here