মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইসলামিক স্টেট ইন ইরাক অ্যান্ড লেভান্ট’কে (আইএসআইএল) সহায়তা করতেন। ২০১৮ সালের সর্বকনিষ্ঠ নোবেল বিজয়ী নাদিয়া মুরাদ মন্তব্য করেছেন আর এটিই করা ছিল ট্রাম্পের একমাত্র কাজ।
নাদিয়া এ কথা বলেন তার লেখা ‘দ্য লাস্ট গার্ল: মাই স্টোরি অব ক্যাপটিভিটি অ্যান্ড মাই ফাইট এগেনেস্ট দ্য ইসলামিক স্টেট’ শিরোনামে বইটির ১২তম সংস্করণ প্রকাশ উপলক্ষে শনিবার রাতে নিউইয়র্কের আমাজান স্টুডিওতে এক সেমিনারে। তিনি বলেন, ইরাকের উত্তরের একটি গ্রামে ২০১৪ সাল পর্যন্ত পরিবারের সাথে থাকতাম।
উত্তর ইরাক আইএসের অধিকারে চলে গেলে আইএস বাহিনী আমাকে ধরে নিয়ে যায় এবং সেখানে আমাকে তিন মাস যৌনদাসী হিসেবে থাকতে হয়। আইএস এর কাছ থেকে ২০১৪ সালে উদ্ধার পাবার পর আমি আমার মতো মেয়েদের জন্য কাজ শুরু করি।
তিনি আরও বলেন, দুর্বলতার নাম ছাড়া নারী এখনো আর যেন কিছু নয়। কিন্তু আমি তা মানতে নারাজ। আমি চাই বিশ্বের সকল নারী প্রতিবাদমুখর হয়ে উঠুক।
চলচ্চিত্রও নির্মাণ হচ্ছে নাদিয়ার ওই বই নিয়ে। এ ব্যাপারে পরিচালক আলেকজান্দ্রিয়া জানান, বারবার ওই স্মৃতিগুলো নাদিয়াকে বর্ণনা করতে দেখা সত্যিই খুব কষ্টের ছিল। তবে ট্রাম্প প্রসঙ্গ সিনেমায় এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। নাদিয়ার সংগ্রাম তুলে ধরা হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ প্রাণঘাতী করোনার ধাক্কায় পাইলটের চাকরি হারিয়ে রাস্তায় খাবার বিক্রি
উল্লেখ্য, নাদিয়া ২০১৮ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার পান যৌন নির্যাতনকে যুদ্ধের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার বন্ধে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে।
[…] আরও পড়ুনঃ ডোনাল্ড ট্রাম্প আইএসকে সহায়তা করতেন… […]
ReplyDelete